মাসুম বিল্লাহ জাফর বরগুনা জেলা প্রতিনিধিঃ তালতলী উপজেলার শহরের ০৫-০৬ কিলোমিটার অদূরে ৬ নং নিশান বাড়িয়া ইউনিয়নে এ ব্রিজ ও কাঁচা রাস্তাটির অবস্থান। ব্রিজ দিয়ে ৩ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেতে হয়।
সেকান্দার জোমাদ্দারের বাড়ি থেকে এমাদুল মাস্টার বাড়ির ও মোসলেম হুজুরের বাড়ি পর্যন্ত তৃয়রাস্তা পর্যন্ত বেহাল অবস্থা কাঁচা রাস্তাটি পাকা দীর্ঘ দিনের দাবি করলেন এলাকাবাসীরা। গ্রামের মানুষের তালতলী শহরের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম এ সড়কটি। সিডর আয়লা মহাসেন ও বুলবুলের মত ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত রাস্তাটি পাকা তো দূরের কথা, সংস্কার করতে কোনো সরকারি-বেসরকারি দপ্তর এগিয়ে আসেনি। এই বিধ্বস্ত খানা-খন্দে ভরা কাঁচা সড়কটি পাকা দাবি করেন এলাকাবাসীরা।
তালতলী শহর থেকে ০৫-০৬ কিলো মিটার অদূরে ৬নং নিশান বাড়িয়া ইউনিয়নে এ কাঁচা রাস্তাটির অবস্থান। সড়কটির পাশে কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এসব প্রতিষ্ঠান ও গ্রামের শত শত মানুষ প্রতিনিয়ত একমাত্র এ কাঁচা রাস্তাটি দিয়ে যাতায়েত করে। বর্ষা মৌসুমে এ কাঁচা রাস্তা দিয়ে স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও মসজিদে যাতায়াতকারী মুসল্লিদের খুবই কষ্ট হয়। তালতলী শহর, মোয়াপাড়া মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং সোবাহানপাড়া দাখিল মাদরাসা এবং ছোবাহান পাড়া কওমিয়া মাদরাসার যাতায়েত করার একমাত্র সড়ক এটি।
তাছাড়া আড়াই থেকে তিন কিলোমিটারের দেখা যায় এ রাস্তার প্রায় বেশির ভাগ খানাখন্দে ভরা। যা দিয়ে প্রতিনিয়ত মানুষ জীবনের ঝুকি নিয়ে পারাপার করছে। এ ব্রিজ ও রাস্তা দিয়ে চলাচলে যে কোনো সময় মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আর এসব দুর্ঘটনার কারণে ম্লান হতে পারে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সুফল।
এ ব্রিজ দিয়ে অনেক ধরনের গাড়ি চলাচল করে। অকেজো ব্রিজ নির্মাণেরও দাবি করেন এলাকাবাসীরা।
তালতলীর ৬নং নিশান বাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দুলাল ফরাজি বলেন কাজ করব করতে করতে বিগত তিন বছর পার হয়েগেছে কিন্তুু কাজ হয়নায়। চেয়ারম্যান সাহেব মুঠোফোনে বলেন এবার এ বেঁড়িবাঁধ রাস্তাটি আমাদের সংস্কারের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান । প্রস্তাব আমরা পাঠিয়েছি। সংস্কার করতে একটু দেরি হবে।